নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে পাক অধিকৃত কাশ্মিরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অভিযানের পর নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছের গ্রাম থেকে স্থানীয়দের সরিয়ে নিচ্ছে ভারত। জারি করা হয়েছে সতর্কতা। দক্ষিণ এশিয়ার পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে বেজে উঠছে যুদ্ধের দামামা। এই যুদ্ধ বাঁধলে তার ফল যে ভয়াবহ হবে, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দু’দেশের পরমাণু যুদ্ধ বাঁধলে ২ কোটি মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত। এই মুহূর্তে ভারত ও পাকিস্তানের হাতে যে ধরনের পরমাণু অস্ত্র রয়েছে, তার এক-একটা ১৫ কিলোটন হিরোশিমা বোমার সমান।ভারতের পরমাণু অস্ত্রভাণ্ডারভারতের এয়ারক্রাফট রয়েছে মোট ৪৮টি। এর মধ্যে বজ্র ৩২টি, সামসের ১৬টি। ভারতের ল্যান্ড বেসড ব্যালিস্টিক মিসাইল ৫৬টি। এর মধ্যে পৃথ্বী-২ রয়েছে ২৪টি, ২০টি অগ্নি-১, অগ্নি-২ এর সংখ্যা ৮টি আর অগ্নি-৩ রয়েছে ৪টি। ভারতের সি বেসড ব্যালিস্টিক মিসাইল ১৪টি রয়েছে। যারমধ্যে ধনুশ ২টি ও কে-১৫ ১২টি। পরমাণু অস্ত্রভাণ্ডার পাকিস্তানেরপাকিস্তানের এয়ারক্রাফ্ট রয়েছে মোট ৩৬টি। এফ-১৬ ২৪টি, মিরেজ থ্রি/ফোর ১২টি। পাকিস্তানের ল্যান্ড বেসড ব্যালিস্টিক মিসাইল রয়েছে ৮৬টি। গজনভি ১৬টি, ১৬টি শাহিন-১, ৮টি শাহিন-২, ঘউরি ৪০টি, এনএএসআর আছে ৬টি।পাকিস্তানের ক্রুজ মিসাইল- বাবুর রয়েছে ৮টি। জি নিউজ।এসআইএস/এমএস
Advertisement