২১ সেপ্টেম্বর বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভায় যে সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেগুলো লোধা কমিটির নিয়মকে ভঙ্গ করেছে। তার মধ্যে রয়েছে অজয় শির্কেকে সচিবের পদে ২০১৭ পর্যন্ত ফিরিয়ে আনা। এছাড়া দল নির্বাচক কমিটি নিয়েও ক্ষোভ রয়েছে ওই কমিটির। তাদের অভিযোগ, বিসিসিআইয়ের সভায় শুধু ২০১৫-১৬ এর সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিসিসিআই অতিরঞ্জিত করে ২০১৬-১৭-এর সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলেছে।বিসিসিআইয়ের এসব কাণ্ড নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টে। বিসিসিআইয়ের সব উচ্চপদস্থ কর্তাকে সরিয়ে দিতে পারে লোধা কমিটি। সেই তালিকায় রয়েছেন বোর্ড সভাপতি অনুরাগ ঠাকুরও। বুধবার এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টে স্ট্যাটাস রিপোর্ট ফাইল করা হয়েছে।ভারতের প্রধান বিচারপতি টিএস ঠাকুর সাফ বলে দিয়েছেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট বিসিসিআইকে কোর্টের আদেশ অমান্য করার সুযোগ দেবে না। আমরা যে রায় দেব, তা মানতে হবে। বিসিসিআই যা খুশি, তা-ই করছে। যদি আদেশ না মানে, তাহলে আদেশ মানতে বাধ্য করা হবে।’ এনইউ/এবিএস
Advertisement