আমার দাদার বিয়েকর্মচারী : স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।বস : কেন? আবার কী?কর্মচারী : স্যার, আমার দাদা…বস : আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।কর্মচারী : স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!****লোক দেখানোশফিক আর কেয়ার ছোট্ট সংসার। এর মাঝে একদিন উটকো এক অতিথির আগমন। দিন গড়িয়ে সপ্তাহ পেরোয়, অতিথির আর যাওয়ার নামগন্ধ নেই। বিরক্ত হয়ে একদিন লোকটাকে তাড়ানোর ফন্দি আঁটল দুজন।পরদিন সকাল না হতেই তুমুল ঝগড়া শুরু করল শফিক-কেয়া। ঝগড়া একসময় হাতাহাতির পর্যায়ে চলে গেল। অবস্থা বেগতিক দেখে চুপচাপ বাক্স-পেটরা নিয়ে বেরিয়ে পড়ল অতিথি।অতিথি বেরিয়ে গেলে ঝগড়া থামাল দুজন। কেয়াকে বলল শফিক-শফিক : ওগো, বেশি লেগেছে তোমার?কেয়া : আরে নাহ! আমি তো লোক দেখানো কাঁদছিলাম!এমন সময় দরজা দিয়ে ঢুকতে ঢুকতে অতিথি বলল, ‘আমিও তো লোক দেখানো গিয়েছিলাম!’****কারা বেশি রাগ করেক্লাসে এক মেয়ে বলছে- মেয়ে : বল তো কারা বেশি রাগ করে? ছেলেরা না মেয়েরা?বল্টু : অবশ্যই মেয়েরা।মেয়ে : কীভাবে?বল্টু : আমি যদি তোমাকে একটা চুমু দেই তাহলে তুমি রাগ করবে। কিন্তু তুমি আমাকে চুমু দিয়ে দেখ আমি কখনোই রাগ করব না!****আকবরের ফোন নম্বরইতিহাস ক্লাসে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন- স্যার : বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২-১৬০৫!নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নম্বর। তাই তো বলি, এতোবার ট্রাই করলাম, রং নম্বর বলে কেন?এসইউ/এমএস
Advertisement