জন্মদিনের উপহারআসিফ : জন্মদিনে তুমি কী উপহার চাও?ফারাহ : আগামীকাল আমার যত বছর পূর্ণ হবে, তুমি আমাকে ঠিক ততটা গোলাপ পাঠাবে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমি যেন তোমার দেওয়া গোলাপ হাতে পাই।আসিফও বেশ খুশি। পরিচিত এক ফুলের দোকানদারকে বলে রাখল, পরদিন ভোরবেলায়ই যেন ফারাহর বাসায় ২১টি গোলাপ পৌঁছে যায়।পরদিন খুশিতে বাকবাকুম করতে করতে ফারাহর বাসায় হাজির আসিফ। দরজায় দাঁড়িয়েই রাগত স্বরে বলল ফারাহ- ফারাহ : চলে যাও তুমি! আর কখনো তোমার মুখ দেখতে চাই না।কিছুই বুঝল না আসিফ। মন খারাপ করে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছিল। এমন সময় দেখা ফুলের দোকানদারের সঙ্গে। দোকানদার : স্যার, ম্যাডাম খুশি হইছে তো? আপনি আমার পুরান কাস্টমার, তাই এক ডজন ফুল বেশি দিছিলাম!****এখন মনে পরছে নাস্কুলের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান থেকে ফিরে ছেলে মা কে বলছে- ছেলে : মা, এবার আমি স্কুলে দুইটা পুরস্কার পেয়েছি।মা : কী কী পুরস্কার বাবা?ছেলে : একটা পেয়েছি স্মরণ শক্তির জন্য, আরেকটা… এখন মনে পরছে না...****গলাটা এত টাইটছেলে : মা, লন্ড্রি থেকে যে শার্টটা ইস্ত্রি করে পাঠিয়েছে ওটার গলাটা এত টাইট যে মনে হচ্ছে, আমি দম বন্ধ হয়ে মারা যাব।মা : শার্টের হাতা দিয়ে মাথা বের করার চেষ্টা করলে তো ও রকমই মনে হবে।****চারপাশে সব অন্ধকারএক প্রতিবেশীর সাথে দেখা হল আরেক প্রতিবেশীর-প্রথম প্রতিবেশী : শুভ সন্ধ্যা।দ্বিতীয় প্রতিবেশী : সন্ধ্যা মানে? এই ভর দুপুরে বলছেন শুভ সন্ধ্যা?প্রথম প্রতিবেশী : আমি খুবই দুঃখিত। কিন্তু কী করব বলুন, আপনাকে দেখলেই আমার চারপাশে সব অন্ধকার হয়ে আসে যে।এসইউ/এমএস
Advertisement