জোকস

আজকের জোকস : মফিজের ইচ্ছা

মফিজের ইচ্ছাশিক্ষক : এই মফিজ, তুই বড় হয়ে কী হবি?মফিজ : স্যার, আমি বড় হয়ে দোকানে যাব। এরপর রাবার ব্যান্ড কিনব আর কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।শিক্ষক শুনে মফিজের বাবার কাছে বিচার দিলেন। সব শুনে বাবা মফিজকে বললেন-বাবা : তুমি বলবে, আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব। বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব।পরদিন শিক্ষক আবার মফিজকে জিজ্ঞেস করল-শিক্ষক : মফিজ, তুই বড় হয়ে কী হবি? মফিজ : আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব, বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব। এরপর আমি দোকানে যাব, দোকানে গিয়ে রাবার ব্যান্ড কিনে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।শিক্ষক আবার বিচার দিলেন। এবার মফিজের বাবা মফিজকে এক ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার ১০ পৃষ্ঠার একটা লেখা মফিজকে মুখস্থ করতে দিলেন। বাবা তার খেলাধুলা, স্কুল সবকিছু বন্ধ করে দিলেন। তাকে একটা রুমে এক সপ্তাহ আটকে রেখে মুখস্থ করতে দিলেন। এক সপ্তাহ পর মফিজের বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলেন-বাবা : মফিজ, তুই বড় হয়ে কী হবি? মফিজ : আমি বড় হয়ে অনেক ভালো রেজাল্ট নিয়ে কলেজে ভর্তি হব। এরপর সেখান থেকেও অনেক ভালো রেজাল্ট করে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হব। এরপর আমি সেখান থেকে স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যাব। বিদেশ থেকে আসার পর আমি বাংলাদেশের সমস্যা নিয়ে গবেষণা করব। এরপর আমি নোবেল প্রাইজ পাব। এরপর একটা পার্টি দেব। ওখানে কেউ আমাকে শার্ট, প্যান্ট ইত্যাদি দেবে। প্যান্টে থাকবে রাবার ব্যান্ড। এরপর আমি রাবার ব্যান্ড নিয়ে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।****হাসপাতালের বিল মেটাতেপ্রথম বন্ধু : পা ভেঙে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর ডাক্তার বলেছিল, এক সপ্তাহের মধ্যেই আমি হাঁটতে পারব।দ্বিতীয় বন্ধু : সত্যি সত্যি পেরেছিলি?প্রথম বন্ধু : না পেরে কী উপায় ছিল! হাসপাতালের বিল মেটাতে গাড়িটা বিক্রি করে দিতে হলো যে।এসইউ/এবিএস

Advertisement