স্নাতকোত্তর পাসের পর যখন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষাগুলো দেয়া হয়, তখন দীর্ঘসূত্রতার কারণে আমাদের জীবন হাঁপিয়ে ওঠে। আবেদনের পর কবে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেয়া হবে, সেটা অনেকটাই অনিশ্চিত থেকে যায়। দেখা যায়, চার থেকে শুরু করে ১৫ মাস পরও এসব পরীক্ষা নেয়া হয়। এরপর থাকে লিখিত ও ভাইভা পরীক্ষা। সব মিলিয়ে দু-তিন বছর লেগে যায়।উদাহরণ হিসেবে ৩৪তম বিসিএসের কথাই বলা যায়। প্রায় সাড়ে তিন বছর পর গেজেট হলো। কৃষি ব্যাংকে নিয়োগ প্রক্রিয়া মন্থর গতিতে চলছে। এনবিআর, সাব-রেজিস্ট্রার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগ প্রক্রিয়াও এর ব্যতিক্রম নয়। তিনটি ধাপে পরীক্ষা নেয়া শেষে নিয়োগ অনেক সময়ের ব্যাপার বটে। তবে বেকার যুবসমাজের কথা বিবেচনায় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আরেকটু গতি সঞ্চার করলে উপকৃত হতাম। এ ব্যাপারে পিএসসি, বাংলাদেশ ব্যাংক, এনটিআরসি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।লেখক: শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।এসইউ/এবিএস
Advertisement