কণ্ঠে কণ্ঠে মিলিয়ে জাতীয় সংগীতের মধ্যদিয়ে শেষ হলো রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণের আয়োজন। সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে শেষ হয় এবারের আয়োজন।
Advertisement
এদিন সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে রমনার বটমূলের ভৈরবীতে রাগালাপ দিয়ে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এবারের আয়োজনে বটমূলে মোট ২৪টি পরিবেশনা ছিল। এর মধ্যে ৯টি সম্মেলক গান, ১২টি একক কণ্ঠের গান ও তিনটি পাঠ ছিল। নববর্ষের কথন পাঠ করেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী।
আরও পড়ুনরমনার বটমূলে সুরের মূর্ছনায় নতুন বছরকে বরণরমনার বটমূলে মানুষের ঢলপ্রভাতে কণ্ঠ ও যন্ত্রশিল্পী মিলে প্রায় দেড়শজনের সুরবাণীতে নতুন বছরকে আবাহন জানানো শুরু হয়। সকাল ৭টা নাগাদ ঢল নামে সাধারণ মানুষের। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে জাতি ভেদাভেদ ভুলে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে রঙিন পোশাকে রমনার বটমূলে আসেন সব শ্রেণিপেশার মানুষ। ফলে বৈশাখের এ আয়োজন রূপ নেয় বর্ণাঢ্য মহোৎসবে।
দেশের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংস্থা ছায়ানট ১৯৬৭ সাল থেকে রমনার বটমূলে পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এবছরও বটমূলে ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে বরণ করা হলো সুর আর সংগীতের মূর্ছনায়।
Advertisement
কেআর/ইএ/জেআইএম