জন্ম দিতে হলে রক্ত লাগে, মন লাগে—তাহলেই তো শিল্প সন্তানেরা আলোর মুখ দেখে;যেমন একদিকে মা—অপরদিকে শিল্পীরা।
Advertisement
যা কিছু ভাবছি আমি, তা হয়তোবা সামান্য—তুমি যা কিছুই কল্পনা মাখছো—এ তো অসামান্য:জেগে আছে ভূমি বুকে নিয়ে ভালোবাসা।
আজ চিন্তায় যদি সুদিন হাতছানি দেয়;আগামীকাল, পরশু—কী হবে তা কেউই জানে না,নিজেকে জীবিত রাখলেই সাদা-কালো আহা।
এ চৈতী নিশিহাওয়া কখনো ফিরবে না,এতটা রঙিন করো না; অতটা রাঙিয়ে তুলো না—জীবন বোঝে না জীবনানন্দের এই হাঁটাচলা।
Advertisement
আব্বা তুমি বটগাছ—তুমি চৈত্রের তপ্ত দুপুর—কেউ তো বোঝেনি, না বুঝেছি এই আমি;আমি কিন্তু এ কথা কাউকে আদৌ বলিনি।
পৃথিবীর, সব বাতি তুমি জ্বেলে দিলে—গোলাম আমি, এক ও অদ্বিতীয়, বালক তোমারঅন্ধকারের এ ভালোবাসা এতটা সুখদায়ক।
এ কথা কেউ তো জানে না, নাইবা জানুক—তুমি সূর্য বা প্রার্থনা ও হারমোনিয়ামের যত সুর—কী করে বইবো আমি এতসব এ-ই আয়োজন?
(উৎসর্গ: মো. লিয়াকত আলী মোড়ল)
Advertisement
এসইউ/জেআইএম