কোনো আওয়াজ পাচ্ছি নামিসেস জেসমিন বাড়ির দোতলায় মিস্ত্রি দিয়ে রং করাচ্ছিলেন। কিছুক্ষণ পর তার মনে হল মিস্ত্রি খুব ধীরে ধীরে কাজ করছে। তাই রান্নাঘর থেকে উপর দিকে তাকিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন-জেসমিন : কী, কাজ করছ তো, নাকি ফাঁকি মারছ?মিস্ত্রি : না, কাজ করছি।জেসমিন : আমি তো কোনো আওয়াজ পাচ্ছি না।মিস্ত্রি : হাতুড়ি দিয়ে তো আর রং করা হয় না। আওয়াজ পাবেন কীভাবে?****অনেকগুলো হাতিশিক্ষক : মন্টি, এমন একটা প্রাণির নাম বলো, যার আদ্যক্ষর ‘হ’।মন্টি : হাতি।শিক্ষক : গুড! এবার এমন একটা প্রাণির নাম বলো তো, যার আদ্যক্ষর ‘অ’।মন্টি : অনেকগুলো হাতি!****এইটা কোন স্টেশনএক মেয়ে ভুল করে অন্য ট্রেনে উঠে পড়ল। পরের স্টেশনে নেমে এক খোড়া লোককে জিজ্ঞাসা করল- মেয়ে : এইটা কোন স্টেশন?কিন্তু হৈ চৈ এর কারণে উত্তর শুনতে না পেয়ে লোকটাকে ধরে টেনে ওয়েটিং রুমে নিয়ে আবার জিজ্ঞাসা করল- মেয়ে : এইটা কোন স্টেশন?লোক : একশ’ বার কইরা কইলাম যে, এইডা রেল স্টেশন। আর আপনে বিশ্বাসই করতাছেন না।****বান্টিকে চিঠি লিখছিছোট্ট মলি বসে আঁকিবুঁকি করছিল। এমন সময় মা বললেন-মা : মলি মা আমার, কী করছ?মলি : বান্টিকে চিঠি লিখছি মা।মা : কিন্তু তুমি তো এখনো লিখতে জানো না।মলি : বান্টিও এখনো পড়তে জানে না মা।এসইউ/এবিএস
Advertisement