নেশাগ্রস্ত বানরের কাণ্ডজঙ্গলে একটা সিংহ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বিড়ি খাচ্ছিল। হঠাৎ একটা বানর এসে বলল-বানর : ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আসো। দেখ জঙ্গল কত সুন্দর!সিংহ বানরের সাথে যেতে থাকল। সামনে হাতি ইয়াবা নিচ্ছিল। বানর হাতিকেও একই কথা বলল। হাতি ওদের সাথে যেতে থাকল। কিছুদূর এগিয়ে গিয়ে দেখল বাঘ বাংলা মদ খাচ্ছিল। বানর বাঘকে সেই একই কথা বলায় বাঘ মদের গ্লাসটা নামিয়ে রেখে বানরের গালে কষে এক থাপ্পড়। হাতি বাঘকে বলল-হাতি : বেচারারে মারতাছ কেন?বাঘ : এই বেটা ফাজিল গতকালকেও গাজা খাইয়া আমারে ৩ ঘণ্টা সারা জঙ্গল ঘুরাইছিল। আইজকে আবার আইছে!****তিন বাটপার বন্ধুতিন বাটপার বন্ধুর বহুদিন পর দেখা। তারা এক রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো। একজন ওয়াশ রুমে গেলো। বাকি দু’জন আলাপ করছে। আলাপের এক পর্যায়ে-মফিজ : তারপর দোস্ত, তোর বাচ্চা-কাচ্চা কয়টা?আবুল : আমার একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য একটা গাড়ি গিফ্ট করছে। একবার বিয়ে হয়ে গেলে মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।মফিজ : আমারও একটাই ছেলে। আমার মতোই বুদ্ধিমান। ভার্সিটিতে পড়ে। সেও বিরাট বড়লোকের একমাত্র মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য ফ্ল্যাট গিফ্ট করছে। ভালোয় ভালোয় বিয়েটা হয়ে গেলেই মেয়ের বাপের সব প্রোপার্টি আমার।এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো। একজন জিজ্ঞাসা করলো, ‘দোস্ত তোর ছেলে-মেয়ে কয়টা?’মতলব : আমার এক মেয়ে, আমার মতোই ধান্দাবাজ। দুই পোলারে নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতেছে। একজন দিছে ফ্ল্যাট আর একজন দিছে গাড়ি। আগামীতে আরো অনেক কিছু আদায় করার প্ল্যান আছে।****নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়ারজাদুঘরে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে একটা চেয়ারে বসে পড়লেন মকবুল। হায় হায় করে ছুটে এলেন জাদুঘরের কর্মীরা। কর্মীরা : আরে, করছেন কী, করছেন কী? এটা নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়ার!মকবুল : ভাই, একটু বসতে দেন। সিরাজ ভাই আসলেই আমি উইঠা যাব!এসইউ/পিআর
Advertisement