জোকস

জোকস : মিথ্যা কথা কতবার বলা যায়

মিথ্যা কথা কতবার বলা যায়প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে হঠাৎ-প্রেমিকা : আচ্ছা, আমি দেখতে কেমন?প্রেমিক : খুব সুন্দর...প্রেমিকা : আবার বলতো!প্রেমিক : সুন্দর...প্রেমিকা : প্লিজ, আবার বলো না!প্রেমিক : আরে বাবা, একটা মিথ্যা কথা কতবার বলা যায়?****কবুতরের পায়ে প্রেমপত্রমন্টু আর মলির মধ্যে ভীষণ প্রেম। দিনভর কথা বলতে বলতে মোবাইলটা তাদের কানের অংশ হয়ে উঠেছে। একদিন মন্টু বলল-মন্টু : ওগো শুনছ, শুনলাম মোবাইলে এত বেশি কথা বললে নাকি অসুখ-বিসুখ করতে পারে। চলো, আমরা এবার নতুন কিছু করি। পুরোনো দিনে ফিরে যাই। এখন থেকে আমরা চিঠি আদান-প্রদান করব।মলি : হু। তা তো ভালোই বলেছ গো। কিন্তু চিঠি দেব কী করে?মন্টু : কেন? প্রাচীনকালের মতোই। কবুতরের পায়ে বেঁধে!পরদিন থেকে শুরু হলো চিঠি আদান-প্রদান। চিঠি আসে, চিঠি যায়। কবুতর বেচারার বেহাল দশা! একসময় মলির কাছে উড়ে এল কবুতর, কিন্তু পায়ে কোনো চিঠি বাঁধা নেই। নিয়ম ভেঙে মন্টুকে ফোন করে বসল মলি-মলি : কী গো, কবুতরের পায়ে তো কিছু বাঁধা নেই। তুমি কিছু লেখনি?মন্টু : আহ! বুঝলে না? ওটা মিসড কল ছিল!****আমি আঙুর বিক্রি করি নাআবুল মিঞা ফলের দোকানদার। একদিন তার দোকানে এলেন এক অদ্ভুত ক্রেতা-ক্রেতা : আমাকে এক কেজি আপেল দিন তো। প্রতিটা আপেল আলাদা আলাদা প্যাকেটে দেবেন।আবুল মিঞা তা-ই করলেন।ক্রেতা : হু, এবার আমাকে এক কেজি আম দিন। এ ক্ষেত্রেও প্রতিটা আম ভিন্ন ভিন্ন ঠোঙায় দেবেন।আবুল মিঞা তা-ই করলেন। ক্রেতা তখন দেখছিলেন, আবুল মিঞার দোকানে আর কী কী আছে। আবুল চটজলদি দুই হাতে আঙুরগুলো আড়াল করে বললেন, ‘ভাই, আমি আঙুর বিক্রি করি না!’****লেটার পাঠানোর ট্রাই করলামভোলাকে ফোন করেছে তার প্রেমিকা। শুরুতেই ধমক দিয়ে প্রেমিকা বলল-প্রেমিকা : এই! মোবাইল থাকতে তুমি আমাকে চিঠি পাঠিয়েছ কেন? যদি বাবার হাতে পড়ে যেত?ভোলা : তোমাকে ফোন করেছিলাম তো! একটা মহিলা কণ্ঠ বলল, ‘প্লিজ, ট্রাই লেটার’। তাই লেটার পাঠানোর ট্রাই করলাম!এসইউ/এমএস

Advertisement